রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের পূর্ব অনুমোদন ছাড়া সাজেক ভ্যালিসহ জেলার কোনো স্থানে পর্যটনকেন্দ্র ও বাণিজ্যিক স্থাপনা নির্মাণ করা যাবে না। জেলা পরিষদের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা খোন্দকার মোহাম্মদ রিজাউল করিম স্বাক্ষরিত এক আদেশে গতকাল সোমবার এ তথ্য জানানো হয়। এর ফলে ২৪ ফেব্রুয়ারি পুড়ে যাওয়া সাজেকে নতুন
একটানা আড়াই ঘণ্টা জ্বলেছিল রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেক ইউনিয়নের রুইলুই পর্যটনকেন্দ্র তথা সাজেক ভ্যালি। ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা সেখানে পৌঁছানোর আগে পুড়ে ছাই হয়ে যায় ২২টি রিসোর্ট, ৩৫টি বসতবাড়ি, ২০টি দোকান ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান এবং ৭টি রেস্তোরাঁ। ২৪ ফেব্রুয়ারি সাজেক ভ্যালিতে ঘটে যাওয়া আগুন...
পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা বলেছেন, রাঙামাটির সাজেকে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত জনগোষ্ঠী এবং রিসোর্ট ব্যবসায়ীদের সহযোগিতা করবে সরকার। ব্যবসায়ীরা যেন আবার ব্যবসায় ঘুরে দাঁড়াতে পারেন, সে জন্য ব্যাংকগুলো...
রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেকে অগ্নিকাণ্ডে বসতবাড়ি, রিসোর্ট, কটেজ, রেস্টুরেন্টসহ ৯৪টি স্থাপনা পুড়েছে। আজ সোমবার বেলা ১টার দিকে আগুনের সূত্রপাত হয়। এরপর চার ঘণ্টা ধরে এসব স্থাপনা পোড়ে। এ ঘটনার পর সেখানে পর্যটকদের যেতে নিষেধ করেছে প্রশাসন।
রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলায় সাজেক পর্যটন কেন্দ্রে ভয়াবহ আগুন লেগেছে। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত আগুন নেভাতে দিঘিনালা থেকে ফায়ার সার্ভিসের একটি দল রওনা হয়েছে। এদিকে স্থানীয়দের সঙ্গে নিয়ে আগুন নেভাতে কাজ করছেন সেনাবাহিনীর বাঘাইহাট জোন ২৭ ও ৫৪ বিজিবির জোয়ানরা। তবে দুপুর আড়াইটা পর্যন্ত আগুন নিয়ন্ত্রণহীনভাবে জ
আইন-শৃঙ্খলা সার্বিক পরিস্থিতি ও পর্যটকদের নিরাপত্তার বিষয়টি বিবেচনা করে জেলা প্রশাসন সাজেকে পর্যটকদের ভ্রমণে নিরুৎসাহিতের নির্দেশনা জারি করে। এতে সাজেকে ভ্রমণে যাওয়ায় প্রায় ৫ শতাধিক পর্যটক আটকে পড়েন। আজ আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে থাকায় স্থানীয় প্রশাসন সেনাবাহিনীর কড়া নিরাপত্তায় সাজেক পর্যটন কে
রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলাধীন সাজেক ভ্যালিতে পর্যটক ভ্রমণে আবারও নিরুৎসাহিত করেছে রাঙামাটি জেলা প্রশাসন। আজ মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট জোবাইদা আক্তার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই ঘোষণা দেওয়া হয়।
শীতে বেড়ানোর জন্য উত্তরবঙ্গ তো রইলই। আর কোথায়? রোমাঞ্চকর ভ্রমণের জন্য অনন্য চন্দ্রনাথ পাহাড়। চট্টগ্রাম শহর থেকে ৩৭ কিলোমিটার উত্তরে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক থেকে সাড়ে ৩ কিলোমিটার পূর্বে এই পাহাড়। এর চূড়ায় উঠতে পাড়ি দিতে হয় পিচ্ছিল ও সরু ২ হাজার ২০০টির বেশি সিঁড়ি।
বিধিনিষেধ উঠে যাওয়ায় আবারও পাহাড় ও প্রকৃতিপ্রেমীতে সরগরম হয়ে উঠেছে সাজেক। এদিকে বছরের এ সময়টা অর্থাৎ নভেম্বরের মাঝামাঝি কিংবা শেষভাগ সাজেক ভ্রমণের জন্য এক কথায় আদর্শ। কেন সেই উত্তর দেওয়ার পাশাপাশি আপনার সাজেকে ঘুরে বেড়ানো আরও আনন্দময় এবং ঝামেলামুক্ত করতে কিছু তথ্য দেওয়ার চেষ্টা করেছি এ লেখায়।
আজ পর্যটকদের জন্য আজ খুলে দেওয়া হয়েছে দেশের অন্যতম আকর্ষণীয় বিনোদনকেন্দ্র সাজেক। গত ২০ সেপ্টেম্বর শেষবারের মতো পর্যটকেরা সাজেক প্রবেশ করেন। তারপর পাহাড়ের সংঘাত এবং পর্যটকদের নিরাপত্তা বিবেচনায় ভ্রমণে প্রশাসন নিরুৎসাহিত করে। তাই গত দেড় মাস পর্যটকের আনাগোনা ছিল জায়গাটিতে।
রাঙামাটির সাজেক ভ্রমণ শেষে বাড়ি ফেরার পথে অপহরণের শিকার হয়েছিলেন ফরিদপুরের নগরকান্দা উপজেলার তিন বন্ধু। সেনাবাহিনী ও পুলিশের সহযোগিতায় মুক্তি পেয়ে আজ বৃহস্পতিবার সকালে নিজ বাড়িতে ফিরেছেন তাঁরা। তাঁদের পরিবারে এখন বইছে আনন্দের জোয়ার।
সাজেক ভ্যালিতে আগামী ৩ দিন পর্যটকদের ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে প্রশাসন। আজ মঙ্গলবার সকালে রাঙামাটিতে আইনশৃঙ্খলা সভায় এই সিদ্ধান্তের কথা জানান জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোশারফ হোসেন খান।
পর্যটনখ্যাত সাজেক থেকে ব্যক্তিগত গাড়িযোগে খাগড়াছড়ি আসার পথে তিন পর্যটকের গতিরোধ করে অপহরণ ও মুক্তিপণ আদায়ের চেষ্টা করা হয়েছে। তবে অপহরণের কিছুক্ষণ পরই পুলিশের কল পেয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
‘বিক্ষুব্ধ জুম্ম ছাত্র-জনতা’র ডাকে পার্বত্য চট্টগ্রামে ৭২ ঘণ্টার সড়ক ও নৌপথ অবরোধের কারণে রাঙামাটির বাঘাইহাট জোনের আওতাধীন সাজেক এলাকায় প্রায় ১ হাজার ৪০০ পর্যটক আটকা পড়েছিলেন। সেনাবাহিনীর সহায়তায় আজ সকালে তাঁরা সাজেক থেকে খাগড়াছড়ি ফিরেছেন।
আকাশ ছুঁই ছুঁই পাহাড়। পাহাড়জুড়ে ঘন জঙ্গল। অপরূপ সৌন্দর্যে ঘেরা পর্যটন স্পটের ছড়াছড়ি খাগড়াছড়ি। আর মেঘের ছোঁয়ায় শরীর ও মনজুড়ানো মেঘকন্যায় পরিণত হওয়া রাঙামাটির সাজেক। বছরের প্রায় সময় সরগরম থাকা এই দুই পর্যটন এলাকা এক সপ্তাহ ধরে সুনসান।
ভারী বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেকের রুইলুই পর্যটন কেন্দ্রে আটক পড়া প্রায় পাঁচ শতাধিক পর্যটকেরা ফিরেছেন। আজ বুধবার সকাল থেকে বাঘাইহাট ও মাচালং এলাকায় পানি কমতে শুরু করায় পর্যটকেরা খাগড়াছড়ি ফিরে যান।
টানা ভারী বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। এতে তলিয়ে গেছে বহু ঘরবাড়ি ও সড়ক। বন্ধ হয়ে গেছে অভ্যন্তরীণ সড়কযোগাযোগ। এদিকে বাঘাইছড়ির মাচালং ও বাঘাইহাট বাজার এলাকায় সড়ক তলিয়ে যাওয়ায় সাজেকে আটকে পড়েছেন দুই শতাধিক পর্যটক।